টুঙ্গিপাড়া থেকেঃ
টুঙ্গিপাড়ায় AB ব্যাংকের কর্মরত কর্মকর্তা আলামিন এর নামে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় পৌর মার্কেটে অবস্থিত এবি ব্যাংক যেখানে বেশ কিছুদিন আগে গবাদিপশু একটা লোন সিস্টেম চালু করেন সরকার। যেখানে সাধারন জনগনকে দুই লক্ষ টাকা দিবে। কিন্তু সেখানে কমিশনের বিনিময়ে সব ধরনের ব্যাংক ঋণ অনুমোদন করিয়ে দেওয়ার কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন আলামিন। আলামিন নিজেকে ব্যাংকের ম্যানেজার দাবি করে, কিছু ভুক্তভুগী জানান, আলামিন আমাদের কয়েকজনের কাছে অফিস সহকারী/ জুরিয়ার অফিসার বলে পরিচয় দেন। আলামিন এবি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট কমিশনের মাধ্যমে তৈরি করে দেন।কমিশনের বিনিময়ে ৫০ থেকে ৬০ জনকে অ্যাকাউন্ট দেন এবি বাংকে। কিছু প্রতারকের মাধ্যমে কাপড় ব্যবসায়ী, ফল বিক্রেতা, কৃষক, হকার, রিকশা-ভ্যানচালক ও শ্রমজীবীদের টার্গেট করে ঋণ দেওয়ার কথা বলে প্রতারণার মাধ্যমে ৮ মাসে ৪ লাখের বেশি টাকা আত্মসাৎ করেছে প্রতারক চক্রের মুলহুতা আলামিন। প্রতারক চক্রের সাথে কর্মরত বেশ কিছু কর্মকর্তা জড়িত বলে ধারনা। ২০/৩০ ভুক্তভুগী জানান, আমাদের কাছ থেকে সুধু গবাদিপশু পালনের প্রত্যায়ন পত্রের জন্য ২০০০/৩০০০ হাজার টাকা নেন। টুঙ্গিপাড়া উপজেলা প্রানিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের প্রকাশ বিশ্বাস এই প্রতারক চক্রের সাথে জরিত বলে যানা গেছে, প্রকাশ বিশ্বাস আলামিন এর মাধ্যমে এই প্রত্যায়ন পত্র কমিশনের বিনিময়ে প্রধান করেন তা প্রকাশ বিশ্বাস অস্বীকার করেন তিনি বলেন, আমি কোনো প্রত্যায়ন পত্রে স্বাক্ষর করি নাই তবে মামুন নামের ছেলের টায় আমি প্রত্যায়ন পত্র দিয়েছি তবে কেনো তাদের নোত বইতে এনটি নাই এটা আমাদের প্রশ্ন। যাদের এক জনের বাড়ি গরুর খামার নাই কিন্তু তিনি ৫০/৬০ জন কে গরুর খামার আছে বলে প্রত্যায়ন পত্র দেন । প্রতি জনের বাড়ি ৪/৫ টা খামার আছে বলে প্রত্যায়ন পত্র দেন। সরজমিনে গেলে জানতে পাড়া যায় এক জনের বাড়ি গরুর খামার নেই কিন্তু তিনি প্রত্যায়ন পত্র দেন ৪/৫ টাকা খামার আছে প্রতি জনের বাড়ি।
এবি ব্যাংকের মেসেঞ্জার আলামিন, মানুম নামের এক ছেলের মারুফাতে মাধ্যমে ৫ লক্ষ টাকা লোন দিবে বলে সাধারন জনগনের কাছের থেকে ১০,০০০, ২০,০ ০০, ৩০,০০০ হাজার টাকা নেন।
ভুক্তভুগী মামুন বলে, আমাকে আলামিন ৫ লক্ষ টাকা দিবে বলে লোভের প্রবণতা দেখান। পড়ে আমাকে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দেওয়ার কথা বলে, এবং আমাকে দিয়ে আমার সকল আত্মীয়দের লোন দেবে বলে বলেন, পড়ে আমি ৩০/৪০ জনের কাছের থেকে ৮৫০০ টাকা করে এনে আলামিন কে দি। আমার কাছে সকল প্রকার ডুকুমেন্ট আছে।
এ বিষয়ে AB বাংকের ম্যানেজার বলেন এ বিষয়ে আমাদের কাছে অনেক অভিযোগ আছে, কিন্তু আমি কোনো আপনাদের হেল্প করতে পারবো না।
পরিশেষে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে বিশেষ অনুরোধ আগামীতে কেহ এই প্রতারণার শিকার না হয়। তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জোর দাবি জানাচ্ছি।