টুঙ্গিপাড়া গোপালগঞ্জ থেকেঃ
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ক্ষমতাশীল বর্নি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বাদশা চাকরি দেওয়ার নামে জনগনের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। ভুক্তভুগী সাংবাদিক জসিম মুন্সী বলে আমাকে NSI তে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ৮ লক্ষ ১০ হাজার টাকা নেন। ক্ষমতাশীল বর্নি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বাদশা গ্রামের অধিক মানুষের কাছ থেকে চৌকিদারি চাকরি দেওয়ার কথা বলে টাকা নেন।
৩ বছর যাবত NSI চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাংবাদিক জসিম মুন্সীর কাছ থেকে ৮ লক্ষ ১০ হাজার টাকা নেয়। চাকরি দিতে না পারায় টাকা টাকা ফেরত চাইলে নানা অজুহাত দেন। শফিকুল ইসলাম বাদশা বলে আমার ভাই একজন সাভার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলাম ও ছোট ভাই রাসেল NSI সহকারী পরিচালক আমার ভাইদের দিয়ে তোমাকে NSI তে চাকরি দিয়ে দিবো। NSI সহকারী পরিচালক রাসেল বলে জসিম আমাকে ২০ দিন সময় দে আমি ২০ দিন এর মধ্য টাকা বা চাকরি দিয়ে দিবো কিন্তু ২ মাস পার হয়ে গেলেও কোনো ফলাফল দেন নাই। তাই NSI পরিচালক মহাদয়ের নিকট আবেদন একজন সাংবাদিকের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ৮ লক্ষ ১০ হাজার টাকা নেন। NSI সহকারী পরিচালক রাসেল এর আপন ভাই শফিকুল ইসলাম বাদশা। গ্রামের মুরুব্বীদের নিয়ে সালিশি বসলে সে ১ মাস সময় নেয় কিন্তু তারপর থেকে আমার ফোন রিসিভ করে না।
তাই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে আকুল আবেদন যে, একজন নেতা হয়ে কিভাবে গরিব মানুষের কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে টাকা নেয়। এবং টাকা ফেরত চাইলে টাকা ফেরত না দিয়ে নানা অজুহাত দেখান। তাই অতি দ্রুত উপরোক্ত বিষয় গুলা নিয়ে প্রয়োজনীও ব্যবস্থা গ্রহন করা হোক।